এছাড়া, ৪১ জন বাসের যাত্রী, ট্রাক-পিকআপে ৩০ জন, প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস ও অ্যাম্বুলেন্সে ২০ জন, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনে (নসিমন, ভটভটি, পাখিভ্যান, মাহিন্দ্র) ১২ জন (২ দশমিক ৮৭ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-রিকশায় ৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
এই সময়ে চারটি নৌ-দুর্ঘটনায় প্রাণ গেছে ৬ জনের এবং ২১টি রেল দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৮ জন।
অঞ্চলভিত্তিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগেই ১১৭টি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১০৫ জন। রাজধানী ঢাকায় জুলাই মাসে ২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৯ জন এবং আহত হয়েছেন ৩৮ জন।
প্রতিবেদনে সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে— ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, বেপরোয়া গতি, অদক্ষ ও অসুস্থ চালক, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল, তরুণদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানো, জনসাধারণের ট্রাফিক আইন না মানা, দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি।