২৮ এপ্রিল, ২০০৭। কেনসিংটন ওভাল, বার্বাডোস। হাতের ভেতর স্কোয়াশ বল রাখা গিলক্রিস্ট বার্বাডোসে যে টর্নেডো তুলেছিলেন সেটি ৩৮ ওভারের ম্যাচের জন্য ‘যথেষ্ট’ নয় বরং বাড়াবাড়িই ছিলো। ১৪৯ রানের প্রতিটা শট যেভাবে জয়াবর্ধনের দলের ফিল্ডারদের খাটিয়েছিল তা গিলক্রিস্ট তার অটোবায়োগ্রাফিতে আলাদা একটা পরিচ্ছেদও রাখবেন বোধহয়।
বৈরী আবহাওয়া শুরুতেই ১২ ওভার কমিয়ে দিলো ফাইনালের। ১৭২ রানের ওপেনিং জুটি ভেঙে ম্যাথু হেইডেন যখন আউট হলেন, তখন তার রান মাত্র ৩৮। পন্টিংয়ের ব্যাট সেদিন সৌরভ গাঙ্গুলির দলের বিপক্ষে জোহানেসবার্গ ফাইনালের মতো হাসেনি। সাইমন্ড কিংবা তখনকার তরুণ ওয়াটসন-ক্লার্ক সবাইকে ছাপিয়ে অজি ইনিংসের টপ পারফর্মার গিলক্রিস্ট। আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন সেটি হতে যাচ্ছে তার শেষ বিশ্বকাপ ম্যাচ। এরচেয়ে বর্ণিল শেষ কি হয়?
বার্তা সম্পাদক