এলাকাবাসীর সূত্র থেকে জানা যায়, ২০১৬ সালে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রার্থী ছিলেন চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওমর আলী ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শহিদ রানা টিপু। পরে সেই নির্বাচনে ওমর আলী দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন এবং শহীদ রানা টিপু স্বতন্ত্র নির্বাচন করেন এবং বিজয় লাভ করেন। এই থেকেই তাদের মধ্যে বিরোধ শুরু হয় এবং যা পরবর্তীতে চলতে থাকে। পরে আবারও ২০২২ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নৌকা প্রতীক চান শহীদ রানা টিপু কিন্তু সেইবারও দলীয় মনোনয়ন পান ওমর আলী আর শহীদ রানা টিপু স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। এইবারও শহীদ রানা টিপু বিজয় লাভ করেন এবং সেই থেকে এখন অবধি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। গত বছরের ৫ আগস্টের পর সারা দেশে আওয়ামী লীগ নেতারা কোণঠাসা হলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে ওমর আলী ও শহীদ রানা টিপুর মধ্যে বিরোধ চলতেই থাকে এবং একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স আব্দুল হাকিম পিন্টু হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হলে শুরু থেকেই ভিলেজ পলিটিক্সের খেলায় মত্ত হন ওমর আলী ও শহীদ রানা টিপু।
পু। তার সঙ্গে আছেন আজিজুল ও মিজানুর রহমানসহ অন্যান্যরা।