প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি রূপান্তরমূলক সময়। প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং অগ্রাধিকার পুননির্ধারণে মনোনিবেশ করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে নার্সের ঘাটতি রয়েছে। সরকার নার্সদের প্রশিক্ষণ দিতে চায়। যাতে তারা বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বের জন্যও উপযোগী হয়। এ সময় দেশের স্বাস্থ্য খাতকে শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি। পাশাপাশি ভ্যাকসিনের ওপর পেটেন্ট সুরক্ষা প্রত্যাহারে দেশটিকে জোরালো ভূমিকা রাখারও আহ্বান জানান তিনি।
ব্যারোনেস উইন্টারটন বলেন, আমাদের মধ্যে দীর্ঘ ও বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশে সংস্কারের যে ধারা দেখা যাচ্ছে তাতে আমরা সন্তুষ্ট।
এছাড়াও বৈঠকে উভয় পক্ষ শিক্ষা, টেক্সটাইল শিল্প, প্রতিরক্ষা এবং বিমান চলাচলসহ কৌশলগত সহযোগিতার আরও বিস্তৃত ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেন।
এই বৈঠকে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।